ঢাকা, রবিবার   ২০ এপ্রিল ২০২৫

Ekushey Television Ltd.

কোভিড: বিশ্বে কমল সংক্রমণ ও মৃত্যু

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ০৮:৫৪, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ | আপডেট: ০৮:৫৫, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২

Ekushey Television Ltd.

করোনাভাইরাস মহামারিতে বিশ্বজুড়ে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা আরও কমেছে। একইসঙ্গে কমেছে নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যাও। গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন প্রায় সাড়ে ৬ হাজার মানুষ। এদিকে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা নেমে এসেছে প্রায় ১৩ লাখে।

গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জার্মানিতে। অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে রাশিয়া। প্রাণহানির তালিকায় এরপরই রয়েছে ব্রাজিল, যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো, জাপান ও ইন্দোনেশিয়া।

এতে বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৪৩ কোটি ৪৬ লাখ। আর মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫৯ লাখ ৬৩ হাজার।

রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৬ হাজার ৪৯৪ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে প্রায় দুই হাজার। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৫৯ লাখ ৬৩ হাজার ৯৭ জনে।

একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪০০ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা কমেছে তিন লাখ।

এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৩ কোটি ৪৬ লাখ ৫৮ হাজার ৮৬৯ জনে।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জার্মানিতে। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ২৯ হাজার ৩৬০ জন এবং মারা গেছেন ১৫৩ জন। 

আর ২৪ ঘণ্টায় প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে রাশিয়া। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭৯৩ জন এবং নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১ লাখ ২২ হাজার ৯৯৫ জন। 

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। 

এসবি/ 


Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি